
সিলেটের আলোচিত টিকটকার লিটন আবারো সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি প্রায়শই অদ্ভুত ও বিপজ্জনক ধরনের অভিনয় করে থাকেন। সম্প্রতি তাঁর এমন কিছু কনটেন্ট সামনে আসার পর সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
চোখ কপালে তোলা চিৎকার, অস্বাভাবিক ভঙ্গি আর হঠাৎ আচরণে দর্শকরা প্রথমে হাস্যরস পেলেও পরে বিরক্তি ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মাঝে এই ধরনের ভিডিও যে ভুল বার্তা ছড়িয়ে দিতে পারে, সে নিয়েও স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের আচরণ একদিকে যেমন মানসিক অস্থিরতার বহিঃপ্রকাশ হতে পারে, অন্যদিকে তা কন্টেন্টের নামে সমাজে নেতিবাচক প্রভাবও ফেলছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, জনপ্রিয় হওয়ার তাড়না থেকে এমন কাজ করা হলেও তা ব্যক্তি ও সমাজ—দুই ক্ষেত্রেই ক্ষতির কারণ হতে পারে।
স্থানীয়রা লিটনের কর্মকাণ্ডে বিরক্ত হয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তাঁদের দাবি, কনটেন্ট তৈরির নামে যদি জনমনে আতঙ্ক বা বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, তাহলে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
মানবিকভাবে অনেকেই মনে করছেন, লিটনের মতো তরুণদের উচিত সঠিক দিকনির্দেশনা ও মানসিক সহায়তা দেওয়া। সামাজিক মাধ্যমে দায়িত্বশীল ব্যবহার নিশ্চিত না হলে ভবিষ্যতে এই প্রবণতা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে।
শুক্রবার, ২৯ আগস্ট ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৩ আগস্ট ২০২৫
সিলেটের আলোচিত টিকটকার লিটন আবারো সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি প্রায়শই অদ্ভুত ও বিপজ্জনক ধরনের অভিনয় করে থাকেন। সম্প্রতি তাঁর এমন কিছু কনটেন্ট সামনে আসার পর সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
চোখ কপালে তোলা চিৎকার, অস্বাভাবিক ভঙ্গি আর হঠাৎ আচরণে দর্শকরা প্রথমে হাস্যরস পেলেও পরে বিরক্তি ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মাঝে এই ধরনের ভিডিও যে ভুল বার্তা ছড়িয়ে দিতে পারে, সে নিয়েও স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের আচরণ একদিকে যেমন মানসিক অস্থিরতার বহিঃপ্রকাশ হতে পারে, অন্যদিকে তা কন্টেন্টের নামে সমাজে নেতিবাচক প্রভাবও ফেলছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, জনপ্রিয় হওয়ার তাড়না থেকে এমন কাজ করা হলেও তা ব্যক্তি ও সমাজ—দুই ক্ষেত্রেই ক্ষতির কারণ হতে পারে।
স্থানীয়রা লিটনের কর্মকাণ্ডে বিরক্ত হয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তাঁদের দাবি, কনটেন্ট তৈরির নামে যদি জনমনে আতঙ্ক বা বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, তাহলে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
মানবিকভাবে অনেকেই মনে করছেন, লিটনের মতো তরুণদের উচিত সঠিক দিকনির্দেশনা ও মানসিক সহায়তা দেওয়া। সামাজিক মাধ্যমে দায়িত্বশীল ব্যবহার নিশ্চিত না হলে ভবিষ্যতে এই প্রবণতা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন