সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
এস প্লাস টিভি

যশোরে পালিত ছেলের হাতে মা খুন


প্রকাশ : ২৫ মে ২০২৫ | প্রিন্ট সংস্করণ

যশোরে পালিত ছেলের হাতে মা খুন

শনিবার যশোর শহরের মণিহার মোড় ফলপট্টি এলাকায় শামস মার্কেটের দোতলা থেকে নিহত সুলতানার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। 

স্বজনরা জানায়, রুমি ও শেখ শাহজাহান দম্পতি তিন মাস বয়সি শামসকে খুলনা থেকে দত্তক আনেন। শেখ শাহজাহান বছর আট আগে মারা গেছেন। ফলপট্টি এলাকায় তাদের বিশাল একটি মার্কেট রয়েছে, যার দোতলায় রুমি ও শামস থাকতেন। 

জাকির হোসেন নামে মার্কেটের একজন দোকানি জানান, শনিবার সকাল ১০টার দিকে তিনি দোতলায় গিয়ে চাচিকে খোঁজ করেন। কেননা নিচে তিনি পানি পাচ্ছিলেন না। সে সময় ঘরের ভিতরে শামস ছিলেন। তিনি তাকে জানান, মা বাড়ি নেই খুলনায়। 

দুপুরে ফের খোঁজ নিতে গেলে শামসের কথায় তার সন্দেহ হয়। তখন তিনি মার্কেটের আরও কয়েকজনকে ডাকেন। এরপর ৯৯৯ এ ফোন করে পুলিশে জানানো হয়। পুলিশ অনেক জোরাজুরির পর দরজা খুললে দেখা যায়, ঘরের মেঝেতে লুটিয়ে রয়েছেন রুমি। শরীরের নিচে রক্তের ধারা। এরপর পুলিশ লাশ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।

যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত বলেন, ওই নারীকে খুন করা হয়েছে। তার মরদেহ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের পালিত ছেলে বর্তমানে পুলিশের জিম্মায় রয়েছে। কী কারণে, কে বা কারা এই খুনে জড়িত তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

আপনার মতামত লিখুন

এস প্লাস টিভি

সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫


যশোরে পালিত ছেলের হাতে মা খুন

প্রকাশের তারিখ : ২৫ মে ২০২৫

featured Image

শনিবার যশোর শহরের মণিহার মোড় ফলপট্টি এলাকায় শামস মার্কেটের দোতলা থেকে নিহত সুলতানার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। 

স্বজনরা জানায়, রুমি ও শেখ শাহজাহান দম্পতি তিন মাস বয়সি শামসকে খুলনা থেকে দত্তক আনেন। শেখ শাহজাহান বছর আট আগে মারা গেছেন। ফলপট্টি এলাকায় তাদের বিশাল একটি মার্কেট রয়েছে, যার দোতলায় রুমি ও শামস থাকতেন। 

জাকির হোসেন নামে মার্কেটের একজন দোকানি জানান, শনিবার সকাল ১০টার দিকে তিনি দোতলায় গিয়ে চাচিকে খোঁজ করেন। কেননা নিচে তিনি পানি পাচ্ছিলেন না। সে সময় ঘরের ভিতরে শামস ছিলেন। তিনি তাকে জানান, মা বাড়ি নেই খুলনায়। 

দুপুরে ফের খোঁজ নিতে গেলে শামসের কথায় তার সন্দেহ হয়। তখন তিনি মার্কেটের আরও কয়েকজনকে ডাকেন। এরপর ৯৯৯ এ ফোন করে পুলিশে জানানো হয়। পুলিশ অনেক জোরাজুরির পর দরজা খুললে দেখা যায়, ঘরের মেঝেতে লুটিয়ে রয়েছেন রুমি। শরীরের নিচে রক্তের ধারা। এরপর পুলিশ লাশ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।

যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত বলেন, ওই নারীকে খুন করা হয়েছে। তার মরদেহ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের পালিত ছেলে বর্তমানে পুলিশের জিম্মায় রয়েছে। কী কারণে, কে বা কারা এই খুনে জড়িত তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।


এস প্লাস টিভি

প্রকাশক এবং সম্পাদক - মুসা আহমেদ

কপিরাইট © ২০২৫ এস প্লাস টিভি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত